রাউজান হলদিয়া আমিরহাট বজার জামে মসজিদে দশদিন ব্যাপি শোহাদায়ে কারবালা মাহফিল ৬ষ্ঠ ও ৭ম দিবসে বক্তারা বলেছেন কারবালার ময়দানে হযরত ইমাম হোসাইন (রা) নেতৃত্বে নবী পরিবারে যে অসীম ত্যাগ স্বীকার করেছেন তা আমাদের জন্য অনুস্বরনীয়। তাঁরা ইসলাম ও দ্বীনকে বাচাঁতে নিজের তাজা রক্ত দিয়ে কোরবানী দিয়েছেন। তারা বলেন, হুব্বে রাসুল (দ.) ও আহলে বাইতে রাসুলের প্রতি পুণ্য আনুগত্য ও মহব্বত ছাড়া পরিপূর্ণ ঈমানদার হওয়া যাবেনা। তাই আহলে বাইতে রাসুল (দ.) প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে। এছাড়া আমাদের নাজাত মিলবে না। গত বুধ ও বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন সৈয়্যদ মুহাম্মদ আলী আকবর তৈয়্যবী। সচিব সাংবাদিক এম বেলাল উদ্দিনের পরিচালনায় ৬ষ্ঠ দিবসে উদ্বোধক ছিলেন আনজুমানে রজভীয়া তৌছিফিয়া রাউজান উপজেলার সেক্রেটারী আলহাজ্ব মওলানা মুহাম্মদ আলী ছিদ্দিকী। প্রধান ওয়ায়েজীন ছিলেন সিটি কর্পোরেশন সুগন্ধা আবাসিক এলাকা জামে মসজিদের খতিব আমিরে হুজ্জাজ আলহাজ্ব আল্লামা হাফেজ ক্বারী মহিউদ্দিন আল কাদেরী (ম,জি,আ)। তকরির করেন খতিব মওলানা রাশেদুল করিম আল কাদেরী। ৭ম দিবসে উদ্বোধক ছিলেন চট্টগ্রাম প্যানেনসুলার অডিট ম্যানেজার মুহাম্মদ নুরুল হায়দার। প্রধান ওয়য়েজীন ছিলেন চট্টগ্রাম জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া মহিলা মাদ্রাসার আরবি শিক্ষক আলহাজ্ব আল্লামা সামশুল আলম আল কাদেরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্জুমানে খোদ্দামুল মুসলেমীন ইউএই সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মদ শাহ্ আলম ও মওলানা তাজ মুহাম্মদ রেজভী। এতে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব ইদ্রিছ চৌধুরী,মেম্বার শফি সওদাগর,মওলানা মুহাম্মদ মোজাম্মেল,মওলানা নুরুল আজম,আলহাজ্ব সোলায়মান চৌধুরী। পরে ছালাতু ছালামী ও আখেরী মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।